সোমবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৩

HSC ICT জ্ঞানমূলক প্রশ্নঃ উত্তর ৪র্থ_অধ্যায়


 HSC ICT জ্ঞানমূলক_ও_ অনুধাবনমূলক_ প্রশ্নঃ ও উত্তর  ৪র্থ_অধ্যায়# 

জ্ঞানমূলক

#ওয়েবপেইজ কী?

ওয়েবপেইজ হলো এক ধরনের ইলেকট্রনিক ডকুমেন্ট যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ( World Wide Web-WWW ) ও ইন্টারনেট ব্রাউজারে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।


#ওয়েবসাইট কী?

একই ডোমেইনের অধীনে সার্ভারে রাখা পরস্পর সংযুক্ত এক বা একধিক ওয়েবপেইজের সমষ্টিকে ওয়েবসাইট বলে।


#হোমপেইজ কী?

ওয়েবসাইট ব্রাউজ করলে প্রথম যে পেইজটি প্রদর্শিত হয় তাকে হোমপেইজ বলে।


#স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট কী?

যে সকল ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ওয়েবপেইজ চালু অবস্থায় পরিবর্তন করা যায় না। অর্থাৎ কোড পরিবর্তন না করে কনটেন্ট যুক্ত , ডিলিট এবং আপডেট করা যায় না তাকে স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট বলে। স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট শুধু HTML এবং CSS  দিয়েই তৈরি করা যায়।


#ডাইন্যামিক ওয়েবসাইট কী?

যে সকল ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ওয়েবপেইজ চালু অবস্থায় পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ কোড পরিবর্তন না করেই কনটেন্ট যুক্ত, ডিলিট এবং আপডেট করা যায় তাকে ডাইনামিক ওয়েবসাইট বলে। ডাইনামিক ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য HTML,CSS এর পাশাপাশি PHP বা ASP.Net এবং  ডেটাবেজ যেমন- MySQL বা SQL ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।


#URL কী?

প্রতিটি ওয়েবসাইটের  একটি সুনির্দিষ্ট ও অদ্বিতীয় অ্যাড্রেস রয়েছে যার সাহায্যে ওয়েবসাইটের পেইজগুলো ব্রাউজারে দেখা যায় ।এই অ্যাড্রেসকে ওয়েব অ্যাড্রেস বলে। ওয়েব অ্যাড্রেসকে আবার URL, or  Uniform Resource Locator ও বলে।


#DNS সার্ভার কী?

DNS সার্ভার এর পূর্নরুপ হল-  Domain Name System সার্ভার। এটা হল একটা ইন্টারনেট ব্যবস্থা যার মাধ্যমে আলফাবেটিক ঠিকানাকে সংখ্যা বাচক ঠিকানায় পরিণত করে। অর্থাৎ URL কে IP অ্যাড্রেসে রুপান্তর করে।


#আইপি অ্যাড্রেস কী?

নেটওয়ার্ক বা  ইন্টারনেটে যুক্ত প্রতিটি ওয়েবসাইট বা  কম্পিউটারের একটি ঠিকানা থাকে, এ ঠিকানাকে বলা হয় আইপি অ্যাড্রেস(IP Address)।


#ব্রাউজার কী?

যে সফটওয়্যার এর সাহায্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সার্ভারে রাখা পরস্পর সংযুক্ত ওয়েবপেইজ দেখা যায় তাকে ওয়েব ব্রাউজার বলে । ওয়েব ব্রাউজারের উদাহরণ – Internet Explorer, Google Chrome, Mozilla Firefox, and Apple Safari। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সার্ভারে রাখা পরস্পর সংযুক্ত ওয়েবপেইজ পরিদর্শন করাকে ওয়েব ব্রাউজিং বলা হয়।


#সার্জ ইঞ্জিন কী?

সার্চ ইঞ্জিন এমন একটি সফটওয়্যার যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর কীওয়ার্ডগুলোর জন্য ডকুমেন্ট এবং ফাইল অনুসন্ধান করে এবং সেইসব কীওয়ার্ডগুলো ধারণকারী কোনও ফাইল বা ডকুমেন্ট ফলাফল হিসেবে ফেরৎ দেয়।


#ইন্টারনেট কী?

ইন্টারনেট হলো পৃথিবীজুড়ে বিস্তৃত অসংখ্য নেটওয়ার্কের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিরাট নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা । ইন্টারনেট কে যোগাযোগ ব্যবস্থা ও  বলা হয়।


#WWW কী?

ইন্টারনেট ব্যবহার করে ওয়েব সাইট থেকে তথ্য নেওয়ার প্রক্রিয়াকে  বলে ওয়েব। ওয়েব কে www (World Wide Web) ও বলা হয়।


#ওয়েব সার্ভার কী?

ওয়েবপেইজ বা ওয়েবসাইট যে বিশেষ কম্পিউটারে সংরক্ষিত থাকে তাকে বলা হয় সার্ভার কম্পিউটার বা ওয়েব সার্ভার।সার্ভার কম্পিউটার ২৪ ঘন্টা ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকে। একটি সার্ভার কম্পিউটারে অনেক ওয়েবসাইট থাকতে পারে।


#ডোমেইন নেইম কী?

ডোমেইন নেইম হচ্ছে একটি স্বতন্ত্র টেক্সট এড্রেস যা আইপি অ্যাড্রেস কে প্রতিনিধিত্ব করে।


#ওয়েব হোস্টিং কী?

ওয়েবের ফাইলগুলো কোনো সার্ভারে রাখাকে ওয়েব হোস্টিং বলে। ফাইল বা পেইজগুলো সার্ভার কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে জমা থাকে।


#HTML Syntax কী?

#HTML কী?

HTML হল  Hyper Text Markup Language। এটি মুলত ওয়েবপেজ তৈরির জন্য ব্যবহৃত ল্যাংগুয়েজ। HTML দ্বারা তৈরি ফাইলসমুহ সাধারণত ওয়েবপেজ নামে পরিচিত। HTML-কে Markup Language বলা হয়। কারণ কতকগুলো Markup ট্যাগের সমষ্টি । আর এ Markup ট্যাগের কাজ হল ওয়েবপেইজে বিভিন্ন এলিমেন্ট কিভাবে প্রদর্শন করবে তা নির্দেশ করা।

#HTTP কী?

HTTP এর পূর্নরুপ হলো Hyper Text Transfer Protocol

HTML এর সুবিধাসমূহ কী কী?

• এটি একটি ইউজার ফ্রেন্ডলি ওপেন টেকনোলজি

• অধিকাংশ ব্রাউজার সাপোর্ট করে

• ব্যবহার সহজ এবং সিনটেক্স সহজ তাই HTML শেখা সহজ

• যেকোনো টেক্সট এডিটরে কোড লেখা যায়

• পেজের সাইজ কম হওয়াতে হোস্টিং স্পেস কম লাগে  তাই এটি মূল্য সাশ্রয়ী।

#HTML এলিমেন্টস কী?

ওপেনিং ট্যাগ থেকে শুরু করে ক্লোজিং ট্যাগ পর্যন্ত সকল কিছুকে এলিমেন্ট বলে। ওপেনিং ট্যাগ ও ক্লোজিং ট্যাগের মধ্যবর্তী সবকিছুই হলো এলিমেন্ট কনটেন্ট।

#HTML অ্যাট্রিবিউট কী?

অ্যাট্রিবিউট হচ্ছে কোন কিছুর বৈশিষ্ট্য নির্ধারক। অ্যাট্রিবিউটগুলো এলিমেন্টসমূহের বাড়তি কিছু তথ্য প্রদান করে থাকে। অ্যাট্রিবিউট গুলো সব সময় ওপেনিং ট্যাগে নির্দিষ্ট করে দেয়া থাকে।

#HTML ট্যাগের কাজ কী?

HTML হলো কতগুলো ট্যাগের সমষ্টি। ওয়েবপেইজ তৈরি করার সময় বিভিন্ন উপাদান প্রদর্শন করার জন্য বিভিন্ন ট্যাগ ব্যবহার করা হয়।

#HTML ট্যাগ কী?

HTML ট্যাগ হলো ওয়েবপেইজের লুকায়িত কী-ওয়ার্ড যা ওয়েবপেইজের বিভিন্ন উপাদান প্রদর্শন করে থাকে। অধিকাংশ ট্যাগের দুটি অংশ থাকে। শুরু এবং শেষ অংশ।

#কন্টেইনার ট্যাগ কী?

যে সমস্ত ট্যাগের ওপেনিং ট্যাগ, ট্যাগের বিষয়বস্তু ও ক্লোজিং ট্যাগ থাকে তাকে কনটেইনার ট্যাগ বলে।

#এম্পটি ট্যাগ কী?

যে সমস্ত ট্যাগের ওপেনিং  ট্যাগ আছে কিন্তু ক্লোজিং ট্যাগ নাই তাকে এম্পটি ট্যাগ বলে।

#title ট্যাগ কী?

title ট্যাগ সাধারণত head ট্যাগের মধ্যে থাকে। title ট্যাগের সাহায্যে ওয়েবপেইজের title নির্ধারন করা হয়। title ট্যাগটি SEO করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।

#হাইপারলিঙ্ক কী?

হাইপারলিঙ্ক এর মাধ্যমে একটি ওয়েবপেইজের সাথে অন্য একটি ওয়েবপেইজ বা ডকুমেন্টের সংযোগ করা হয়। ওয়েবপেইজকে ব্যবহার বান্ধব করার  জন্য হাইপারলিংক একটি গুরৃত্বপূর্ণ ভৃমিকা পালন করে। হাইপারলিংক হচ্ছে একটি শব্দ/শব্দগুচ্ছ/ছবি যার উপর ক্লিক করলে অন্য একটি ওয়েবপেইজ বা ডকুমেন্ট ওপেন হয়।


 অনুধাবনমূলক_ প্রশ্নঃ

##ওয়েব পেইজের সাথে ব্রাউজারের সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর।

ওয়েব পেইজ হলো এক ধরনের ওয়েব ডকুমেন্ট যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ও ইন্টারনেট ব্রাউজারে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন সার্ভারে রাখা ওয়েব পেইজগুলো ইন্টারনেটের সাহায্যে ব্রাউজারের মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়। ওয়েব ব্রাউজার একজন ব্যবহারকারীকে দ্রুত এবং সহজে ওয়েব পেইজের সাথে তথ্য আদান-প্রদানে সাহায্য করে। তাই ওয়েব পেইজ ও ব্রাউজার একে অপরের সাথে সম্পর্কিত।

#“প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল তথ্যের ওয়েবসাইট”-ব্যাখ্যা কর।

প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল ওয়েব সাইট হলো ডাইনামিক ওয়েবসাইট। যে সকল ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ওয়েবপেজ চালু অবস্থায় পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ কোড পরিবর্তন না করেই কনটেন্ট যুক্ত , ডিলিট এবং আপডেট করা যায় তাকে ডাইনামিক ওয়েবসাইট বলে। ডাইনামিক ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য HTML,CSS এর সাথে স্ক্রিপ্টিং ভাষা যেমন- PHP বা ASP.Net এবং এর সাথে ডেটাবেজ যেমন- MySQL বা SQL ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। ডেটাবেজ ব্যবহার করে ডাইনামিক ওয়েবপেজকে সর্বশেষ আপডেটকৃত তথ্য দিয়ে পরিবর্তন করা যায় বিধায় এই ধরনের ওয়েব পেজকে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল তথ্যের ওয়েবসাইট বলা হয়।

#ডাইনামিক ওয়েবসাইট স্ট্যাটিক ওয়েবসাইটের তুলনায় সুবিধাজনক–ব্যাখ্যা কর।

স্ট্যাটিক ওয়েবসাইটের তথ্য সমূহ ওয়েবসাইট লোডিং বা চালু অবস্থায় পরিবর্তন করা কঠিন কারণ তথ্য পরিবর্তন করার জন্য কোডের মধ্যে পরিবর্তন করতে হয়। এই ধরনের ওয়েবসাইটের আকার বৃদ্ধির সাথে সাথে কন্টেন্ট সমূহের নিয়ন্ত্রণ অনেক কঠিন হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর নিকট হতে মতামত নেওয়ার কোনো ব্যবস্থা থাকে না। অপরদিকে ডাইনামিক ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী পেইজের তথ্য পরিবর্তন করা যায়। তথ্য সমূহ খুব দ্রুত আপডেট করা যায় এবং ব্যবহারকারীর নিকট হতে মতামত নেওয়ার ব্যবস্থা থাকে। উপরে উল্লিখিত বিষয়সমূহ বিশ্লেষণ করে বলা যায় ডাইনামিক ওয়েবসাইট স্ট্যাটিক ওয়েবসাইটের তুলনায় সুবিধাজনক।

#ডোমেইন নেইম রেজিস্ট্রেশন করতে হয় কেন?

প্রতিটি ওয়েবসাইটের একটি স্বতন্ত্র নাম থাকতে হয়,যার সাহায্যে ওয়েবসাইটটি বিশ্বের যেকোন প্রান্ত থেকে খুঁজে পাওয়া যায়। এই স্বতন্ত্র নামকে ডোমেইন নেইম বলা হয়। যেহেতু প্রতিটি ওয়েবসাইটের ডোমেইন নেইম স্বতন্ত্র হতে হয়, তাই এটি একটি মাত্র সংস্থা দ্বারা নিয়ন্ত্রন করতে হয়। Internet Corporation for Assigned Names and Numbers নামক সংস্থাটি ডোমেইন নেইম নিয়ন্ত্রন করে থাকে। এই সংস্থার অধীনে বিভিন্ন কোম্পানি নির্দিস্ট ফি এর বিনিময়ে ডোমেইন নেইম রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা প্রদান করে থাকে। অর্থাৎ বিশ্বের প্রতিটি ওয়েবসাইটের স্বতন্ত্র নামের জন্যই ডোমেইন নেইম রেজিস্ট্রেশন করতে হয়।

#ডোমেইন নেইমের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।

ইন্টারনেটে কোনো ওয়েবসাইট কে ডোমেইন নেইম বা আইপি অ্যাড্রেস এর সাহায্যে অনুসন্ধান করা যায়। ডোমেইন নেইম হলো টেক্সট অ্যাড্রেস অপরদিকে আইপি অ্যাড্রেস হলো সংখাবাচক অ্যাড্রেস। প্রতিটি আইপি অ্যাড্রেসের বিপরীতে থাকা ডোমেইন নেম মনে রাখা অপেক্ষাকৃত সহজ কিন্তু আইপি অ্যাড্রেস মনে রাখা কষ্টকর। প্রতিটি ওয়েবসাইটের একটি অদ্বিতীয় ডোমেইন নেম থাকে। তাই বলা যায় ডোমাইন নেইমের গুরুত্ব অপরিসীম।

#“ওয়েবসাইটের ডোমেইন হওয়া উচিত প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্ক যুক্ত”-ব্যাখ্যা কর।

ইন্টারনেট থেকে কোনো ওয়েবসাইট অনুসন্ধান করার জন্য দুইটি পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়, একটি IP Address যা সংখাবাচক  ফলে এটি মনে রাখা কষ্টকর এবং অন্যটি হচ্ছে ডোমেইন নেইম যা টেক্সট নির্ভর। ডোমেইন নেইম হচ্ছে একটি স্বতন্ত্র টেক্সট অ্যাড্রেস বা ওয়েব অ্যাড্রেস। এই ডোমেইন নেমের মাধ্যমেই সারা বিশ্বের যেকোনো প্রান্তের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইট খুঁজে পায়। তাই যেকোনো ওয়েবসাইটের ডোমেইন হওয়া উচিত কোম্পানীর সাথে সম্পর্কযুক্ত যাতে ব্যবহারকারীরা সহজেই কোম্পানীর ওয়েবসাইটটি ব্রাউজ করতে পারে।

#ডোমেইন নেইমে www থাকে কেন? ব্যাখ্যা কর।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে ওয়েব সাইট থেকে তথ্য নেওয়ার প্রক্রিয়াকে  বলে ওয়েব। ওয়েব কে www (World Wide Web) ও বলা হয়। তিনটি  প্রযুক্তির সমন্বয়ে ওয়েব গড়ে উঠেছে। যথা- HTML, প্রোটোকল এবং Web browser। ওয়েব সাইটকে সারা বিশ্বে প্রদর্শন করার জন্য ডোমেইন নেইমে WWW থাকে।

##টপ লেভেল ডোমেইন ব্যাখ্যা কর।

কোনো ওয়েবসাইট অদ্বিতীয় ভাবে সনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয় ডোমেইন নেম। ডোমেইন নেমকে Second Level এবং Top Level দুইটি অংশে ভাগ করা হয়েছে। টপ লেভেল ডোমেইনের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের ধরণ এবং ওয়েবসাইটটি কোন দেশের সেটি জানা যায়। টপ লেভেল ডোমেইনকে আবার জেনেরিক এবং কান্ট্রি ডোমেইন এই দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। জেনেরিক ডোমেইন দ্বারা ওয়েবসাইটটি কী ধরনের এবং কান্ট্রি ডোমেইন দ্বারা ওয়েবসাইটটি কোন দেশের সেটি জানা যায়।


#টপ লেভেল ডোমেইন নেইম ব্যতীত ওয়েব অ্যাড্রেস সম্ভব নয়–ব্যাখ্যা কর।


ওয়েব অ্যাড্রেসের একটি অংশ প্রোটোকল এবং অপরটি ডোমেইন নেইম। ডোমেইন নেইমকে second level এবং top level নামক দুইটি পৃথক অংশে ভাগ করা হয়েছে। টপ লেভেল ডোমেইন নেম দ্বারা ওয়েবসাইটের প্রকৃতি অর্থাৎ ওয়েবসাইটটি কী ধরনের সেটি প্রকাশ পায়। টপ লেভেল ডোমেইন নেইম দেখে ব্যবহারকারী খুব সহজেই ওয়েবসাইট সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যায়। প্রতিটি ডোমেইনের সাথে এই টপ লেভেল ডোমেইন তথা জেনেরিক ডোমেইন অংশটি থাকে। ডোমেইন নেইমের অপরিহার্য অংশ হচ্ছে টপ লেভেল ডোমেইন। তাই একটি ওয়েব অ্যাড্রেসের জন্য টপ লেভেল ডোমেইন নেইম থাকা বাঞ্ছনীয়।


#“আইপি অ্যাড্রেস এর চেয়ে ডোমেইন নেইম ব্যবহার সুবিধাজনক”-ব্যাখ্যা কর।

ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার বা যন্ত্রের এবং ওয়েবসাইটের একটি অদ্বিতীয়  ঠিকানা থাকে এ ঠিকানাকে বলা হয় আইপি অ্যাড্রেস। অপরদিকে ডোমেইন নেম হচ্ছে একটি স্বতন্ত্র টেক্সট এড্রেস যা আইপি অ্যাড্রেস কে প্রতিনিধিত্ব করে। যেমন www.facebook.com এর পরিবর্তে 31.13.78.35 এই আইপি অ্যাড্রেস এর মাধ্যমেও facebook এর ওয়েবসাইট ব্রাউজ করা যায়। অর্থাৎ আইপি অ্যাড্রেস 31.13.78.35 ডোমেইন নেইম facebook কে প্রতিনিধিত্ব করছে। মানুষ আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার না করে ডোমেইন নেম ব্যবহার করে । কারণ একসাথে অনেক গুলো আইপি অ্যাড্রেস মনে রাখা কষ্টকর কিন্তু ডোমেইন নেম মনে রাখা সহজ। তাই বলা যায় IP address এর চেয়ে Domain Name  ব্যবহার সুবিধাজনক।


#235.101.11 ব্যাখ্যা কর।

121.235.101.11 বলতে ইন্টারনেট প্রটোকলের IPV4 বুঝায়। IPV4 ডেসিমেল নোটেশনে থাকে এবং চারটি অংশ থাকে। প্রতিটি অংশের সংখ্যা ০-২৫৫ এর মধ্যে থাকেতে হয় যা অক্টেট নামে পরিচিত। অর্থাৎ IPV4 এ চারটি অক্টেট থাকে যা ডট(.) দ্বারা পৃথক করা থাকে। চারটি অক্টটেট থাকায় IPV4 হলো 32 বিটের অ্যাড্রেস যার প্রথম দুটি অক্টেট নেটওয়ার্ক আইডি এবং পরের দুইটি অক্টেট হোস্ট আইডি।

#ওয়েবসাইটের হায়ারর্কিক্যাল স্ট্রাকচার– ব্যাখ্যা কর।

ট্রি স্ট্রাকচার ওয়েবসাইট এর অপর নাম হায়ারার্কিকাল স্ট্রাকচার ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে বিভিন্ন শাখাগুলোকে আলাদাভাবে সংযুক্ত করা হয়। হোমপেজ, সাব মেনু ও অন্যান্য পেজের লিংক থাকে। এতে করে ওয়েবসাইটের ভিজিটররা সহজেই বুঝতে পারে কোন অংশে তার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো রয়েছে। লিংকের মাধ্যমে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সহজেই ওয়েব সাইটের এক পেইজ থেকে অন্য পেইজে ব্রাউজ করতে পারে।

#ট্রি এবং লিনিয়ার স্ট্রাকচার ব্যাখ্যা কর।

যখন একটি ওয়েবসাইটের পেজগুলো নির্দিষ্ট সিকুয়েন্স অনুসারে ভিজিট করার প্রয়োজন হয় তখন লিনিয়ার স্ট্রাকচার ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের পেজগুলোতে সাধারণত Next, Previous, First, Last ইত্যাদি লিংক ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে ট্রি স্ট্রাকচার ওয়েবসাইট এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন শাখাগুলোকে আলাদাভাবে সংযুক্ত করা হয়। হোমপেজ, সাব মেনু ও অন্যান্য পেজের লিংক থাকে। এতে করে ওয়েবসাইটের ভিজিটররা সহজেই বুঝতে পারে কোন অংশে তার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো রয়েছে। লিংকের মাধ্যমে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সহজেই ওয়েব সাইটের এক পেইজ থেকে অন্য পেইজে ব্রাউজ করতে পারে। সুতরাং উপরোক্ত আলোচনা শেষে বলা যায় যে, স্ট্রাকচার দুটির মধ্যে ট্রি স্ট্রাকচারটির ব্যবহার সুবিধাজনক।

#ওয়েবপেইজ ডিজাইনে HTML এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।

ওয়েবপেজ তৈরি করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ল্যাংগুয়েজ হলো HTML বা Hyper Text Markup Language যা কতগুলো মার্কআপ ট্যাগের সমষ্টি।ভিন্ন ভিন্ন ট্যাগের সাহায্যে ওয়েবপেইজের বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করা হয়।   একটি ওয়েব পেইজের মূল গঠন তৈরি হয় HTML দিয়ে। HTML কোন প্রোগ্রামিং ভাষা নয় বরং এটি এক সেট Markup ট্যাগের সমন্বয়ে গঠিত যার সাহায্যে একটি ওয়েব পেইজ ডিজাইন বা তৈরি করা যায়। HTML ব্যবহার করা সহজ। ওয়েব ব্রাউজার ব্যতিত ওয়েবপেজকে প্রদর্শন করা যায় না। ওয়েব ব্রাউজার কেবল মাত্র HTML কে সনাক্ত করতে পারে। এ সমস্ত কারণেই ওয়েবপেজ ডিজাইনে HTML গুরুত্বপূর্ণ।

HTML ব্যবহারের সুবিধা বর্ণনা কর।

HTML এর সুবিধা:

• -এটি একটি ইউজার ফ্রেন্ডলি ওপেন টেকনোলজি।

• -অধিকাংশ ব্রাউজার সাপোর্ট করে।

• -ব্যবহার সহজ এবং সিনটেক্স সহজ তাই HTML শেখা সহজ।

• -যে কোনো টেক্সট এডিটরে কোড লেখা যায়।

• -HTML দ্বারা তৈরি করা পেজের সাইজ কম হওয়াতে হোস্টিং স্পেস কম লাগে ফলে এটি মূল্য সাশ্রয়ী।

#ওয়েবপেইজ তৈরিতে HTML ভাষা বেশি জনপ্রিয়–ব্যাখ্যা কর ।

ওয়েবপেইজ তৈরিতে এইচটিএমএল ভাষার ব্যবহার অনেক সুবিধাজনক। এইচটিএমএল ভাষার ব্যবহার এবং এর সিনটেক্স সমূহ সহজ তাই HTML ভাষা শেখা সহজ। যে কোনো টেক্সট এডিটরে কোড লেখা যায়। তৈরিকৃত পেইজের সাইজ কম তাই ব্রাউজ করতে সময় কম লাগে এবং হোস্টিং স্পেস কম লাগে। অধিকাংশ ব্রাউজার সাপোর্ট করে। ইউজার ফ্রেন্ডলি ওপেন টেকনোলজি। উপরে উল্লিখিত সুবিধাসমূহের জন্য ওয়েব পেইজ তৈরিতে HTML ভাষা বেশি জনপ্রিয়। 


#HTML একটি case sensitive ভাষা নয়–ব্যাখ্যা কর।


অন্য সকল প্রোগ্রামিং ভাষার মতো HTML ভাষা case sensitive নয়। অর্থাৎ HTML ভাষায় বড় হাতের অক্ষর (Upper case) বা ছোট হাতের অক্ষর (Lower case) যাই ব্যবহার করা হোক না কেনো তা একই ধরনের কাজ সম্পাদন করবে। তবে HTML ট্যাগের বানান কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। যেমন- HTML এ <img> এবং <IMG> এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।


##হোস্টিং ওয়েবসাইট পাবলিকেশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ–বুঝিয়ে লেখ।

ওয়েবের ফাইলগুলো কোনো সার্ভারে রাখাকে ওয়েব হোস্টিং বলা হয়। যখন কোন লোকাল কম্পিউটারে ওয়েবপেইজ তৈরি করা হয়, সেই ওয়েবপেইজ গুলো অন্য কোন ডিভাইস থেকে দেখা যায় না। পেইজগুলো অন্য ডিভাইস থেকে দেখার জন্য পেইজগুলোকে কোনো সার্ভারে রাখতে হয় যাকে ওয়েব হোস্টিং বলা হয়। ওয়েব হোস্টিং ওয়েবসাইট পাবলিকেশনের একটি গুরুত্বপূর্ন ধাপ  কারণ ওয়েব হোস্টিং ছাড়া ওয়েবসাইট প্রদর্শিত হয় না ।

#ওয়েব ডিজাইন কী–ব্যাখ্যা কর।

ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের জন্য বাহ্যিক কাঠামো তৈরি করা, যেখান থেকে ভিজিটররা সহজে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পেতে পারে। ওয়েব ডিজাইনের মূল কাজ হচ্ছে একটি টেমপ্লেট (Template) তৈরি করা। সহজভাবে বলা যায়, ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারন রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা।

#হাইপারলিঙ্ক কী–ব্যাখ্যা কর।

ওয়েবসাইটের প্রতিটি স্বতন্ত্র ফাইলের সাথে হোমপেইজ বা অন্যান্য পেইজের সংযোগ দেওয়া থাকে যাকে লিংক বা হাইপারলিঙ্ক বলা যায়। হাইপারলিঙ্ক তৈরির জন্য অ্যাংকর ট্যাগ <a> ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ <a href= “url”> Link text </a>। অ্যাংকর ট্যাগের href অ্যাট্রিবিউটে URL অংশে নির্দিষ্ট পথ বা ঠিকানা নির্দেশ করে দিতে হয়। হাইপারলিঙ্ক দুই ধরণের হয়ে থাকে। internal এবং external লিংক। উদাহরণঃ- <a href= “https://www.facebook.com”>Go to Facebook <a>

#বর্তমানে ওয়েবপেইজে Hyperlink একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান–ব্যাখ্যা কর।

বর্তমানে ওয়েবপেইজে Hyperlink একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কারণ Hyperlink এর সাহায্যে–

-একই সাইটের একাধিক পেইজের মধ্যে লিঙ্ক করা যায়।

-অন্য কোনো ওয়েব সাইটের সাথে লিঙ্ক করা যায়।

-শিক্ষা সংক্রান্ত ওয়েবসাইট যেমন: কলেজের ওয়েবসাইটের সাথে -শিক্ষা মন্ত্রণালয়, NCTB, সকল বোর্ড, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রভৃতি যুক্ত থাকলে এখান থেকে অন্য ওয়েবসাইটে সহজে যাওয়া যায়।

–লিংক থাকায় ওয়েবপেইজ গুলো ব্রাউজ করতে সময় অনেক কম লাগে।


#ওয়েব অ্যাড্রেস বা URL কী–ব্যাখ্যা কর।

URL এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Uniform Resource Locator। প্রতিটি ওয়েবসাইটের একটি সুনির্দিষ্ট ও অদ্বিতীয় অ্যাড্রেস রয়েছে, যার সাহায্যে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন তথ্য খুঁজে বের করা যায়, এই অ্যাড্রেসকে ওয়েব অ্যাড্রেস বলে। এই অ্যাড্রেসকে আবার URL ও বলা হয়। URL বা ওয়েব অ্যাড্রেস দ্বারা একটি ওয়েবসাইটের ধরণ, ঠিকানা, জায়গা এবং কী ধরনের সেবা প্রদান করে তা জানা সম্ভব। একটি ওয়েব অ্যাড্রেসের বিভিন্ন অংশের নাম মধ্যে রয়েছে- Protocol, Domain name, Directory, File name ইত্যাদি। যেমন- http://www.edupointbd.com


#<img> বুঝিয়ে লেখ।

ওয়েবপেইজে ছবি যুক্ত করার জন্য <img> ট্যাগ ব্যবহৃত হয়। এই ট্যাগের কোনো শেষ ট্যাগ নেই। ওয়েবপেইজে ছবি যুক্ত করার জন্য <img> ট্যাগ এর সাথে src অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করতে হয়। src অ্যাট্রিবিউটে ইমেজটির নাম ও অ্যাড্রেস উল্লেখ করতে হয়। এছাড়া width এবং height অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করে ছবির দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ নির্ধারন করা যায়।  logo.png নামক একটি ছবিকে ওয়েবপেইজে প্রদর্শনের জন্য <img> ট্যাগের বাস্তবায়ন নিম্নরূপ- <img src= “logo.png”> 


#<Font> ট্যাগের অ্যাট্রিবিউটসমূহ ব্যাখ্যা কর।

<Font> ট্যাগের অ্যাট্রিবিউট color, face, size ইত্যাদি ব্যবহার করে টেক্সটের রং, টাইপ ও সাইজ পরিবর্তন করা যায়। যেমন-

face অ্যাট্রিবিউটের সাহায্যে টেক্সট এর ফন্ট নির্ধারণ করা যায়।  যেমন:

face=“Arial”, face=“Times New Roman” ইত্যাদি।

size অ্যাট্রিবিউটের সাহায্যে ফন্টের সাইজ নির্ধারণ করা যায়। যেমন: size=“18”।

color অ্যাট্রিবিউটের সাহায্যে ফন্টের কালার নির্ধারণ করা যায়। যেমন: color =“red”।

 

#ট্যাগ ও অ্যাট্রিবিউট উদাহরণসহ চিহ্নিত কর।

HTML ট্যাগ হলো ওয়েবপেইজের লুকায়িত কী-ওয়ার্ড যা ওয়েবপেইজের বিভিন্ন উপাদান প্রদর্শন করে থাকে। দুটি এঙ্গেল ব্রাকেটের মাঝে অবস্থিত এক একটি স্বতন্ত্র উপাদান নিয়ে HTML Tag গঠিত। অধিকাংশ ট্যাগের দুটি অংশ থাকে, শুরু এবং শেষ অংশ। অ্যাট্রিবিউট হচ্ছে কোন কিছুর বৈশিষ্ট্য নির্ধারক। অ্যাট্রিবিউটগুলো এলিমেন্টসমূহের বাড়তি কিছু তথ্য প্রদান করে থাকে। অ্যাট্রিবিউটগুলো সব সময় ওপেনিং ট্যাগে নির্দিষ্ট করে দেয়া থাকে। উদাহরণঃ- <font face=“Tahoma”> This is a text </font>। এখানে <font> হচ্ছে font Tag যা লেখার ফন্ট প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়। face হচ্ছে অ্যাট্রিবিউট।


#<a> ও <br> ট্যাগদ্বয় ব্যাখ্যা কর।

<a> ট্যাগ একটি Container Tag। হাইপারলিঙ্ক তৈরির জন্য অ্যাংকর ট্যাগ <a> ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ <a href= “url”> Link text </a>। অ্যাংকর ট্যাগের href অ্যাট্রিবিউটে URL অংশে নির্দিষ্ট পথ বা ঠিকানা নির্দেশ করে দিতে হয়।

উদাহরণঃ- <a href= “https://www.facebook.com”>Go to Facebook <a>। অপরদিকে <br> ট্যাগ একটি Empty Tag। এই ট্যাগের শেষ(Closing) ট্যাগ থাকে না। সাধারণত নতুন লাইন তৈরি কিংবা এক বা একাধিক ফাঁকা লাইন তৈরি করার জন্য <br> ট্যাগ ব্যবহার করা হয়। উদাহরনঃ- <p>Welcome to our website<br>This is a Website<p>

#ওয়েবপেজ দেখার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ আবশ্যক কিনা–ব্যাখ্যা কর।  

হ্যাঁ। একটি ওয়েবপেইজ ডিজাইনের পর কোডিং করা এবং ডেটাবেজ অন্তর্ভুক্ত করার পর পরীক্ষা করতে হয়। এর জন্য ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করে সার্ভার থেকে ওয়েবপেইজটি ব্রাউজ করতে হয়। কোন ওয়েবপেইজ ওয়েব সার্ভার থেকে দেখতে অবশ্যই ইন্টারনেটে যুক্ত থাকতে হবে। তবে ওয়েবপেইজ তৈরির জন্য ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন হয় না।


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: